WBBSE Class 7 Sahityamela “সাহিত্য়মেলা” Chapter 5 Answer (Bengali Medium) | দুটি গানের জন্মকথা Chapter Answer

Chapter 5

Class 7 Sahityamela

দুটি গানের জন্মকথা

অধ্যায়  ১৭

দুটি গানের জন্মকথা

১. ‘জনগণমন অধিনায়ক জয় হে

• বিষয় পরিচিতি ও সংক্ষিপ্তসার

‘জনগণমন অধিনায়ক জয় হে’ গানটির পান্ডুলিপি কবে কোথায় প্রথম রচিত হয়েছিল তা জানা যায় না। ১৯১১ সালের ২৭ ডিসেম্বর প্রথম কংগ্রেসের বার্ষিক অধিবেশন উপলক্ষ্যে গানটি গাওয়া হয়। ‘তত্ত্ববোধিনী’ পত্রিকায় গানটিকে ব্রহ্মসংগীত বলে অভিহিত করা হয়। তারপর গানটিকে ভারতের জাতীয় সংগীত হিসেবে গ্রহণের প্রস্তাব উত্থাপিত হলে নানা মতপার্থক্য দেখা যায়। এপরপর ১৯১৯ সালে রবীন্দ্রনাথ দক্ষিণ ভারত পরিক্রমায় বেরিয়ে ‘থিয়সফিক্যাল কলেজ’-এর সভায় গানটি গেয়েছিলেন। এরপর রবীন্দ্রনাথ এই গানটির নামকরণ করেন ‘The Morning Song of India’ এরপর ১৯৩০ সালে রবীন্দ্রনাথ রাশিয়ায় ‘পায়োনিয়ার্স কমিউন’-এ অনাথ বালক বালিকাদের সামনে এই গানটি গান।

শব্দার্থ ও টীকা

জনগণ-দেশের জনসাধারণ। অধিনায়ক-নেতা। ভারতভাগ্য বিধাতা-ভারতবাসীর ভাগ্য নির্ধারণ করেন যিনি, অর্থাৎ ভারতের জনগণই হল দেশের ভাগ্য নির্ধারণকারী। উচ্ছল-উথলে উঠেছে এমন। জলধি-সমুদ্র। তরঙ্গ-ঢেউ। শুভ-মঙ্গল। আশিস- আশীর্বাদ। মাগে প্রার্থনা করে। গাহে-গান করে। মঙ্গলদায়ক- মঙ্গলদায়ী।

• সংক্ষিপ্ত আলোচনা

  • পাঞ্জাব-ভারতবর্ষের একটি রাজ্য। এর মধ্যে দিয়ে পাঁচটি নদী প্রবাহিত হয়েছে। তাই একে বলা হয় ‘পঞ্চনদীর দেশ’।
  • সিন্ধু-সিন্ধু প্রাচীন ভারতের একটি সভ্যতার নাম। এই সভ্যতা পাঞ্জাব অঞ্চলে সিন্ধু নদীর অববাহিকায় প্রতিষ্ঠিত হয়েছিল। বর্তমান পাকিস্তানের একটি নদীর নাম সিন্ধু। এই নদীর নাম অনুসারে পূর্বে ভারতবর্ষের নাম হয়েছিল ‘ইন্ডিয়া’।
  • গুজরাট-গুজরাট ভারতবর্ষের পশ্চিমে অবস্থিত একটি রাজ্য। আমেদাবাদ হল এর গুরুত্বপূর্ণ শহর। এই রাজ্য শিল্পে খুবই সমৃদ্ধ।
  • মারাঠা-মহারাষ্ট্রের বাসিন্দাদের বলা হয় মারাঠি। সেই অর্থেও মারাঠা হল জাতির নাম। এরা যুদ্ধ প্রিয়। মুঘল সম্রাট ঔরঙ্গজেব

মারাঠিদের খুব ভয় পেতেন। শিবাজী এদের নেতৃত্ব দিয়েছিলেন। * দ্রাবিড়-ভারতবর্ষের দক্ষিণাঞ্চলের একটি প্রাচীন জাতি ও সভ্যতার নাম হল দ্রাবিড়। বলাবাহুল্য বর্তমানের দ্রাবিড় ভাষাবংশের ম মধ্যে পড়ে-

১. তামিল

২. তেলেগু

৩. কন্নড়

৪. মালয়ালম

  • উৎকল-প্রাচীন উড়িষ্যাকে ‘উৎকল’ নামে চিহ্নিত করা হয়েছিল। কবিরাজ গোস্বামীর ‘শ্রীচৈতন্যচরিতামৃত’ গ্রন্থে উৎকলের নাম আছে।
  • বঙ্গ-প্রাচীন বাংলাদেশ বঙ্গ নামে অভিহিত। এই অর্থে পূর্ববঙ্গ ও পশ্চিমবঙ্গ উভয়েই বঙ্গের অন্তর্ভুক্ত।
  • বিন্ধ্য-বিন্ধ্য একটি পর্বতমালার নাম। ভারতবর্ষকে উত্তর ও দক্ষিণে বিভক্ত করেছে এই পর্বত।
  • হিমাচল-ভারতবর্ষের উত্তরে হিমাচল অবস্থিত। এই রাজ্যের আয়তন প্রায় ৫৫, ৬৭২ বর্গকিলোমিটার। এই রাজ্যটির চারপাশ জুড়ে যারা আছে তারা হল-

১. উত্তরে জম্মু ও কাশ্মীর

২. পূর্বে তিব্বত

৩. দক্ষিণে হরিয়ানা

৪. পশ্চিমে পাঞ্জাব

‘হিমাচল’ কথার অর্থ হল হিমের আঁচল বা বরফের আঁচল।

  • যমুনা: গঙ্গার মতো যমুনাও পবিত্র একটি নদী। হিন্দু পুরাণ অনুসারে যমুনা হল সূর্যের কন্যা এবং যমের ভগিনী। ভূগোল অনুসারে এই নদীর দৈর্ঘ্য ১৩৭৬ কিলোমিটার। এই নদী যেখানে গঙ্গার সঙ্গে মিলিত হয়েছে সেখানে প্রতিবছর কুম্ভমেলা হয়। এটি হল এলাহাবাদের ত্রিবেণী সংগমে। এই নদীটি যে রাজ্যগুলির মধ্যে প্রবাহিত হয়েছে তারা হল-

১. উত্তরাখণ্ড

২. হরিয়ানা

৩. উত্তরপ্রদেশ

  • গঙ্গা: গঙ্গা হল ভারতবর্ষের সর্বজনপূজ্য এবং আদৃত একটি নদী। এর দৈর্ঘ্য প্রায় ২৫২৫ কিলোমিটার। এই নদীর সঙ্গে মহাভারতের শান্তনু রাজা এবং তাঁর পুত্র ভীষ্মের যোগ আছে। মহাভারত অনুসারে গঙ্গা হলেন শান্তনুর পত্নী এবং ভীষ্মের মাতা। গঙ্গানদীর তীরে গড়ে উঠেছে আমাদের দেশের প্রধান নগর-শহর-জনপদগুলি। যেমন-

১. বারাণসী

২. এলাহাবাদ

৩. পাটলীপুত্র

৪. হাওড়া

১. ‘আমার সোনার বাংলা আমি তোমায় ভালোবাসি’

সরলাদেবী তাঁর ‘আত্মজীবনী’তে বলেছেন যে, রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর মাঝিদের গানের সুরে শব্দ বসিয়ে ‘আমার সোনার বাংলা, আমিতোমায় ভালোবাসি’- গানটি তৈরি করেছেন। প্রশান্তকুমার পাল জানান-বঙ্গভঙ্গের নির্দিষ্ট তারিখটি জানতে পারার তাৎক্ষণিক গানটি রচিত হয়। ১৯৭১ সালে বাংলাদেশ স্বাধীন হলে গানটির প্রথম দশ লাইন সেখানকার জাতীয় সংগীত হিসেবে গ্রহণ করা হয়।

• শব্দার্থ ও টীকা

সোনার বাংলা-‘সোনার বাংলা’ হলো একটি সম্বন্ধ পদ। বাংলা কেমন? তার উত্তরে কবি বলেছেন-এই বাংলা হল সোনার বাংলা। অর্থাৎ এই বাংলাদেশ কবি রবীন্দ্রনাথের কাছে সোনার মতো কিংবা সোনার থেকেও মূল্যবান। কৃষিপ্রধান এই বাংলাদেশে যখন সোনালি ধান মাথা দোলায়, তখন দেখে মনে হয় যেন, সোনার চাদর বিছানো আছে।

বাঁশি-বাঁশের তৈরি বাদ্যযন্ত্র।

ফাল্গুন-ফাল্গুন মাস। বসন্ত ঋতুর একটি উল্লেখযোগ্য মাস হল ফাল্গুন।

ঘ্রাণে-গন্ধে।

পাগল-এখানে ‘উতলা করা’ অর্থে ব্যবহৃত হয়েছে।

অঘ্রাণে-অগ্রহায়ণ মাস।

ক্ষেতে-জমিতে।

মধুর-এখানে ‘সুন্দর’ অর্থে ব্যবহৃত হয়েছে।

শোভা-সৌন্দর্য, সুন্দর, তৃপ্তিদায়ক।

আঁচল-মেয়েদের শাড়ির অগ্রভাগ।

বিছায়েছে-ছড়িয়ে দিয়েছে।

সুধা-অমৃত।

বদন-মুখ।

মলিন-বিষণ্ণ, ম্লান।

নয়ন জলে-চোখের জলে।

হা তে ক ল মে

————————————————————————————————————-

১. সংক্ষিপ্ত উত্তর দাও

———————————————————————————————————————–

১.১ ভারতবর্ষের জাতীয় সংগীতটি কোন্ উপলক্ষ্যে প্রথম গাওয়া হয়েছিল?

উত্তর:

১.২ ‘তত্ত্ববোধিনী’ পত্রিকায় ভারতবর্ষের জাতীয় সংগীতটির কোন্ পরিচয় দেওয়া হয়েছিল?

উত্তর:

১.৩ রবীন্দ্রনাথ ‘জনগণমন’র যে ইংরেজি নামকরণ করেন সেটি লেখো।

উত্তর:

১.৪ ভারতবর্ষের জাতীয় মন্ত্রটি কী? সেটি কার রচনা?

উত্তর:

———————————————————————————————————————–

২. টীকা লেখো:

————————————————————————————————————————

জাতীয় সংগীত : ‘জনগণমন অধিনায়ক জয় হে’ গানটি আমাদের দেশের জাতীয় সংগীত রূপে গৃহীত। এই গানটি রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের রচনা। গানটি ১৯১১, ডিসেম্বর মাসের ২৭ তারিখে কংগ্রেসের ২৬তম বার্ষিক অধিবেশনে প্রথম গাওয়া হয়েছিল। গানটির মধ্য দিয়ে কয়েকটি বিষয় উঠে আসে। যেমন-

১. এই গানের মধ্যে কবি রবীন্দ্রনাথের জাতীয়তাবাদী মানসিকতার পূর্ণ প্রতিফলন ঘটেছে।

২. রবীন্দ্রনাথ শুধু কবি ছিলেন তা নয়, তিনি ছিলেন একজন স্বদেশপ্রেমিকও। তিনি জানতেন, দেশের মানুষই জাতির ভাগ্যবিধাতা।

৩. ভারতবর্ষের এই জাতীয় সংগীত যখন গীত হয়, তখন সবাই শ্রদ্ধা ও সম্মান জানানোর জন্যে উঠে দাঁড়ান।

বলাবাহুল্য, এই গানটিকে জাতীয় সংগীত করার কথা উত্থাপিত হলে নানা মতবিরোধ দেখা যায়। রবীন্দ্রনাথ এই গানটির ইংরেজি নামকরণ করেন ‘The morning song of India’

  • মাঘোৎসব: সমগ্র ভারতবর্ষকে যাঁরা তাঁদের জ্ঞান, বোধ ও

বিজ্ঞান চেতনার দ্বারা আলোকিত করেছিলেন তাঁদের অন্যতম ছিলেন ‘ভারত পথিক’ রাজা রামমোহন রায়। তিনি ‘ব্রাহ্মসমাজে’র প্রতিষ্ঠাতা। উত্তর কলকাতার ৪৮ নং আপার চিৎপুর রোডের একটি বাড়িতে ভাড়া নিয়ে ১৮২৮, আগস্ট মাসের ২০ তারিখে ‘ব্রাহ্মসমাজ’ প্রতিষ্ঠা করেন রামমোহন।

১৮৩০, জানুয়ারি মাসের ২৩ তারিখে ব্রাহ্মসমাজের উপাসনা গৃহ অর্থাৎ ব্রহ্মমন্দির প্রতিষ্ঠিত হয়। ১১ মাঘ এই মন্দির প্রতিষ্ঠায় দিন হওয়ায় প্রতিবছর ‘মাঘোৎসব’ পালন করা হয়। যাঁরা ব্রাহ্মধর্মের মানুষ তাঁরা এই উৎসবটি বেশ বড়ো করেই পালন করেন। সেদিন উপাসনা,

দান-ধ্যান, প্রসাদ বিতরণ ইত্যাদি হয়।

সুতরাং, মাঘ মাসে যে উৎসব হয় তাকে মাঘোৎসব বলে অভিহিত করা হয়। আমাদের জাতীয় সংগীতটি এই মাঘোৎসবে প্রথম ব্রহ্মসংগীত

রূপে গীত হয়।

  • বিশ্বভারতী : রবীন্দ্রনাথের শিক্ষা সাধনার কেন্দ্রভূমি হল বিশ্বভারতী। ১৯০১, ডিসেম্বর মাসে (১৩০৮ বঙ্গাব্দ, পৌষ মাসের ৭ তারিখ) বোলপুর থেকে কিছু দূরে শান্তিনিকেতন আশ্রমে রবীন্দ্রনাথ ‘ব্রহ্মচর্যাশ্রম’ নামে একটি শিক্ষা প্রাঙ্গণ নির্মাণ করেন। এই বিদ্যালয় পরবর্তীকালে বিশ্ববিদ্যালয়ের আকার নেয়।

রবীন্দ্রনাথ ছিলেন এই বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রথম আচার্য। ১৯৫১ সালে এই বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের মর্যাদা পায়। কেন্দ্রীয় বিশ্ববিদ্যালয় রূপে বিশ্বভারতী চিহ্নিত হওয়ার পর এখানে প্রথম আচার্য হন প্রধান মন্ত্রী জওহরলাল নেহরু। এই বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রথম উপাচার্য হন রবীন্দ্র-পুত্র রথীন্দ্রনাথ ঠাকুর। এই বিশ্ববিদ্যালয়ে বিদ্যাদানের উদ্দেশ্য হল-

১. শিক্ষার্থীদের প্রকৃতির উন্মুক্ত প্রাঙ্গণে বসে শিক্ষা প্রদান করা। ২. কলাবিভাগের বিভিন্ন বিষয়ে পাঠদান করা।

৩. মাতৃভাষার মাধ্যমে শিক্ষা প্রদান করে শিক্ষাকে জীবনের সঙ্গে যুক্ত করা।

এই বিশ্বভারতীতে বসে রবীন্দ্রনাথ নানা মূল্যবান গ্রন্থ রচনা করেছেন। রবীন্দ্রনাথের নানা উল্লেখযোগ্য রচনা ও তাঁর সংগৃহীত নানা জিনিস এই বিশ্বভারতীতে সংরক্ষিত রয়েছে।

  • পুলিনবিহারী সেন: পুলিনবিহারী সেন জন্মগ্রহণ করেছিলেন পূর্ববাংলার ময়মনসিংহ জেলায়। ১৯০৮, আগস্ট মাসের ১১ তারিখে তাঁর জন্ম হয়। ময়মনসিংহ জেলাতেই পড়াশুনো শুরু করেন। পরে অবশ্য শান্তিনিকেতনে ভর্তি হন। এখান থেকেই তিনি আই. এ. পাশ করেন।

স্কটিশচার্চ কলেজ থেকে কৃতিত্বের সঙ্গে বি.এ উত্তীর্ণ হন। কলিকাতা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে তিনি অর্থনীতিতে এম. এ. পাশ করেন। ১৯৩৫ সালে ‘প্রবাসী’ পত্রিকায় কর্মজীবন শুরু করেন। এরপর বিশ্বভারতীর গ্রন্থন বিভাগে তিনি যোগদান করেন ১৯৩৯-এ।

১৯৫৭-তে পুলীন বিহারী সেন বিশ্বভারতী গ্রন্থন বিভাগের অধ্যক্ষ হন। ‘রবীন্দ্র গ্রন্থপঞ্জী’ তাঁর উল্লেখযোগ্য কৃতিত্বের সাক্ষ্য বহন করে। ১৯৬১ সালে তিনি ‘রবীন্দ্র পুরস্কার’ লাভ করেন। দিল্লির সাহিত্য আকাদেমি তাঁকে ‘রবীন্দ্র পুরস্কার’ প্রদান করেন। কলিকাতা বিশ্ববিদ্যালয় তাঁকে দেন ‘সরোজিনী বসু স্বর্ণপদক’। ১৯৮৪, অক্টোবর মাসের ১৪ তারিখে এই রবীন্দ্র বিশেষজ্ঞের জীবনাবসান হয়।

 * ড. নীলরতন সরকার: ১৮৬১, অক্টোবর মাসের এক তারিখে

নীলরতন সরকার জন্মগ্রহণ করেন। উত্তর ২৪ পরগনা জেলার চাতরা তাঁর জন্মস্থান। তাঁদের আদি নিবাস অবশ্য যশোহরে। ১৮৮৫ সালে মেডিকেল কলেজে ভর্তি হয়ে ১৮৮৮-তে তিনি এম.বি. হন। ১৮৯০-তে এম.ডি. উপাধি লাভ করেন। ১৮৯৩ সালে বিশ্ববিদ্যালয়ের ফেলো এবং পরবর্তীতে ফ্যাকালটি অফ মেডিসিনের ডিন হন। ১৯১৬ সালে রাধাগোবিন্দ কর ও সুরেশপ্রসাদ সর্বাধিকারীর সঙ্গে একযোগে মিলিত হয়ে আর. জি. কর মেডিকেল কলেজ নির্মাণ করেন। ১৯১৯-২১ তিনি কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয়ের ভাইস-চ্যান্সেলর হন।

বিশ্বভারতীর প্রতিষ্ঠা লগ্ন থেকেই নীলরতন সরকার ছিলেন

আজীবন ট্রাস্টি-সদস্য। তাঁর হ্যারিসন রোডের বাড়িতে ‘জনগণমন অধিনায়ক’ গানটি গাওয়ার রিহার্সাল হয়েছিল। তিনিই প্রথম ভারতীয় চিকিৎসক যিনি ইউরোপ ও আমেরিকার চিকিৎসকদের কাছে প্রশংসা পেয়েছেন। ১৯১৭ সালে তিনি নাইট উপাধি পান। ১৯৪৩, মে মাসের ১৮ তারিখে তাঁর দেহাবসান হয়। স্বাস্থ্য ক্ষেত্রে তাঁর অবদান চিরকাল স্মরণীয় থাকবে।

—————————————————————————————————————————

৩. নীচের প্রশ্নগুলির উত্তর নিজের ভাষায় লেখো:

—————————————————————————————————————————

৩.১ ‘জনগণমন’কে জাতীয় সংগীত রূপে গ্রহণ করতে বিরোধিতা হয়েছিল কেন? রবীন্দ্রনাথের ব্যাখ্যায় সেই বিরোধিতার অবসান কীভাবে ঘটেছিল?

উত্তর:

৩.২ ‘রবীন্দ্রনাথ গানটিকে পরেও নানা উপলক্ষ্যে ব্যবহার করেছেন।’-১৯১১ খ্রিস্টাব্দের পরবর্তী সময়ে রবীন্দ্রনাথ

কীভাবে এই গানটি ব্যবহার করেন?

উত্তর:

সংযোজিত প্রশ্ন

একটি বাক্যে উত্তর দাও:

—————————————————————————————————————————

১. ‘আমার সোনার বাংলা’ গানটি কখন রচিত হয়েছিল?

—————————————————————————————————————————

উত্তর:

————————————————————————————————————————

২. রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর যখন গিরিডিতে ছিলেন, তখন তিনি সেখানে

বসে ক-টি গান রচনা করেন? সেই গানগুলি কী নামে পরিচিত?

উত্তর:

৩. রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের ‘আমার সোনার বাংলা’ গানটির সুর কোন্ ধরনের?

উত্তর:

৪. ‘আমার সোনার বাংলা’ গানটির সুরের বিষয়ে সরলা দেবী তাঁর ‘জীবনের ঝরাপাতা’য় কী বলেছেন?

উত্তর:

৫. ‘আমার সোনার বাংলা’ গানটি কবে থেকে স্বাধীন বাংলাদেশের ‘জাতীয় সংগীত’ হয়ে উঠল?

উত্তর:

৬. ‘আমার সোনার বাংলা’ গানটিতে উল্লিখিত দুটি মাসের নাম লেখো।

উত্তর

Shopping cart

0
image/svg+xml

No products in the cart.

Continue Shopping