পাথিয়া-উদাসীনতা প্রভৃতি।

যখন ঘন ঘন মল হয়, তখন শরীরের জল এবং লবণ অপচয় হয়। এই ঘাটতি পূরণে ফলের রস, গ্লুকোজ, চিনি-পানি, লেবু-শরবত, চালের মাখন, মসুর ডালের পানি, সবজির ঝোল ইত্যাদির সঙ্গে লবণ মিশিয়ে খেতে হবে।

শরীরে পানি ভরার জন্য আধা লিটার পানিতে এক চামচ লবণ ও চিনি মিশিয়ে মিষ্টি হওয়ার জন্য এই পানি কয়েকবার পান করতে হবে।

ডি বমি না হলে পানি ও মশলা ছাড়া নরম, সেদ্ধ, তরল খাবার খান।

গৃহস্থালির যত্ন:

১০ ফোঁটা পেঁপের রস, এক চা চামচ পানি এবং এক কাপ গরুর দুধ একসঙ্গে মিশিয়ে দিনে দু’বার খান।

আধা কাপ পানিতে এক চামচ আমড়ার আঠা ভিজিয়ে তাতে এক চামচ আমড়া গাছের ছালের রস এবং এতে কিছুটা চিনি মিশিয়ে দিনে দু’বার খেয়ে নিন।

চার চামচ আমলকির রস, এক চামচ মধু, এক চামচ গরুর ঘি বা ছাগলের দুধের সঙ্গে মিশিয়ে খেতে অনেক সময় লাগে।

দিনে দু’বার এভাবে যান

চার চা চামচ কাঁচা আমের রস চিনির সঙ্গে মিশিয়ে সেবন করলে সূর্যগ্রহণের জন্য ভালো হয়। রক্ত পড়া পর্যন্ত এটি থেমে যায়।

কাঁচা আমপাতা ও জাম পাতা একসাথে মিশিয়ে রস বের করে নিন।

নেওয়া উচিত। এই রস গরম করে একবারে ২-৩ চামচ খেলে উপকার পাওয়া যাবে।

কাঁঠাল গাছের ছাল পানি দিয়ে সেদ্ধ করে পানির এক-চতুর্থাংশে নামিয়ে আনতে হবে এবং সেই পানি একবারে দুইবার পান করতে হবে।

টাঙ্গেসি টক পাতার রস একবারে তিন চামচ খাওয়ার পরে খাওয়া উচিত। এভাবেই দিনে দু’বার খাওয়া উচিত। এই রসের সঙ্গে গোলমরিচের গুঁড়োও মিশিয়ে নিতে পারেন।

দুধের গাছের কাঁচা ছালের রস দুই চা চামচ, গাছের রস দুই চা চামচ খেলে রক্তক্ষরণ বা ভিজিয়ে রাখা বন্ধ হয় এবং গ্রহণযোগ্য হয়।

Shopping Basket
0
    0
    Your Cart
    Your cart is emptyReturn to Shop